জয়া বচ্চন

জয়া বচ্চন ভারতীয় চলচ্চিত্র এবং রাজনীতিতে এক বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব। বলিউডের একজন জনপ্রিয় অভিনেত্রী হিসেবে, তিনি তার অভিনয়শৈলীতে দর্শকদের হৃদয় জয় করেছেন। তিনি ১৯৬৩ সালে সত্যজিৎ রায়ের “মহানগর” চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে তার চলচ্চিত্র জীবন শুরু করেন মাত্র ১৫ বছর বয়সে। বলিউডের বিভিন্ন প্রজন্মের দর্শকদের জন্য তার নামটি অতি পরিচিত।

রাজনীতিতে, তিনি সমাজবাদী পার্টির সদস্য হিসেবে ২০০৪ সাল থেকে রাজ্যসভার সদস্য হিসেবে কার্যরত আছেন এবং চারবার নির্বাচিত হয়েছেন, যা তার রাজনীতিবিদ হিসেবে সাফল্যের প্রমাণ দেয়। জয়া বচ্চন তার জীবনীতে একাধিক পুরস্কার পেয়েছেন, যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো ১৯৯২ সালে প্রদত্ত পদ্মশ্রী সম্মাননা।

জয়া বচ্চনের প্রাথমিক জীবন

জয়া বচ্চনের জন্ম ৯ এপ্রিল, ১৯৪৮ সালে জব্বলপুরে। ভাদুড়ী পরিবারে জন্মগ্রহণ করা জয়া বচ্চন ছোট বেলায় থেকেই বহু প্রতিভার অধিকারিণী ছিলেন। তার পিতা তরুণকুমার ভাদুড়ী ছিলেন একজন বিখ্যাত সাংবাদিক ও লেখক, এবং তার মা ইন্দিরা ভাদুড়ী একজন গৃহিণী। এই সাংস্কৃতিক ও শিক্ষিত পরিবেশেই তিনি বেড়ে উঠেছিলেন।

জন্ম ও পারিবারিক পরিচয়

জয়া বচ্চনের পরিবার, ভাদুড়ী পরিবার, সংস্কৃতি ও শিক্ষার প্রতি উচ্চমান বজায় রেখে চলত। তাদের ছোট মেয়েটিও ছোটবেলা থেকেই অত্যন্ত প্রতিভাশালী ও উদ্যমী ছিলেন। জব্বলপুরের এই সুন্দর পরিবেশে তিনি তার শৈশব অতিবাহিত করেন।

শিক্ষাজীবন

জয়া বচ্চন তার শিক্ষা জীবন শুরু করেন স্থানীয় বিদ্যালয়ে। তিনি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পড়াশোনা শেষ করে ভর্তি হন ভারতীয় চলচ্চিত্র ও দূরদর্শন সংস্থান (FTII), পুনে-তে। এখানে তার অধ্যয়ন চলাকালীন তিনি গোল্ড মেডেল প্রাপ্ত ছাত্রী হিসেবে বেরিয়ে আসেন। তার এই সাফল্য তাকে পরবর্তীতে বলিউডে প্রবেশের পথ সুগম করে দেয়। শিক্ষা জীবনের এই সফলতা জয়ার ভবিষ্যৎ ক্রমোন্নতির মুল ভিত্তি স্থাপন করেছিল।

চলচ্চিত্র জীবন

জয়া বচ্চনের চলচ্চিত্র জীবন অত্যন্ত বর্ণাঢ্য। তিনি তার অভিনয় দক্ষতার জন্য শুধু হিন্দি চলচ্চিত্র নয়, বাংলা চলচ্চিত্রেও অবদান রেখেছেন। হৃষিকেশ মুখার্জির কাজের সাথে যুক্ত থেকে তিনি নিজেকে বলিউডের অন্যতম কিংবদন্তি অভিনেত্রী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন।

প্রথম দিকের সিনেমা

জয়া বচ্চনের চলচ্চিত্র অভিষেক হয় সত্যজিৎ রায়ের মহানগর চলচ্চিত্রে। এরপরেই তিনি ১৯৭২ সালে বি. আর. ইশারার এক নজর চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। আবার, গুড্ডি, উপহার, কোশিশ এবং কোরা কাগজ এর মত চলচ্চিত্রে অভিনয় করে তিনি তার অভিনয় দক্ষতার প্রমাণ দেন। বিশেষ করে হৃষিকেশ মুখার্জির পরিচালনায় করা সিনেমাগুলি তাঁকে প্রাথমিক সাফল্যের পথ প্রশস্ত করে দেয়।

আরও পড়ুনঃ  কিয়ারা আদভানি

জনপ্রিয়তাকালীন সিনেমা

জয়া বচ্চন জনপ্রিয়তা অর্জন করেন ১৯৭২ সালে তার ভবিষ্যৎ স্বামী অমিতাভ বচ্চনের বিপরীতে বংশী বিরজু চলচ্চিত্রে অভিনয় করার পর। ১৯৭৯ সালে মেহেরজান নাম ভূমিকায় অভিনয় করেন যা তাঁকে সবার কাছে খ্যাতি এনে দেয়। নৌকর চলচ্চিত্রে গীতা চরিত্রটি তাকে শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রীর বিভাগে ফিল্মফেয়ার পুরস্কার এনে দেয়। পরবর্তীতে, তিনি ১৯৯৮ সালে গোবিন্দ নিহলানির হাজার চৌরাশি কা মা চলচ্চিত্রে অভিনয় করে ফিল্মফেয়ার বিশেষ পুরস্কার অর্জন করেন। ২০০০ সালে ফিজা চলচ্চিত্রে অভিনয় করে শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রী বিভাগে ফিল্মফেয়ার পুরস্কার লাভ করেন।

এই অসাধারণ চলচ্চিত্রগুলি জয়া বচ্চনকে একাধিক পুরস্কার অর্জন করতে সাহায্য করেছে এবং হিন্দি চলচ্চিত্র ও বাংলা চলচ্চিত্রে তার অবস্থান আরও সুদৃঢ় করেছে।

বিশেষ চলচ্চিত্র এবং অর্জন

জয়া বচ্চনের অসাধারণ চলচ্চিত্র ক্যারিয়ার এবং অর্জনগুলো তাকে বলিউড ইতিহাসের এক বিশেষ স্থান দিয়েছে। তার অভিনয় প্রতিভা তাকে নানা সম্মাননা ও পুরস্কারে ভূষিত করেছে, যা তার কর্মজীবনের উত্তরণে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রেখেছে।

ফিল্মফেয়ার পুরস্কার

জয়া বচ্চন তার চলচ্চিত্র ক্যারিয়ার জুড়ে মোট নয়টি ফিল্মফেয়ার অ্যাওয়ার্ড জিতেছেন। অভিনয়ের দক্ষতায় তিনবার সেরা অভিনেত্রী বিভাগে পুরস্কৃত হয়েছেন। ২০০৭ সালে তাকে ফিল্মফেয়ার আজীবন সম্মাননা পুরস্কার প্রদান করা হয়, যা তার অবদানের প্রতি অনন্য স্বীকৃতি হিসেবে বিবেচিত হয়।

পদ্মশ্রী সম্মাননা

জয়া বচ্চনের সাফল্যমন্ডিত ক্যারিয়ারকে আরও সমৃদ্ধ করে ভারত সরকার ১৯৯২ সালে তাকে পদ্মশ্রী পদকে ভূষিত করে। এই সম্মাননা তার শিল্পীসত্তার প্রতি জাতীয় শ্রদ্ধাঞ্জলি হিসেবে সারা দেশকে অনুপ্রাণিত করে।

জয়া বচ্চনের ব্যক্তিগত জীবন

জয়া বচ্চনের ব্যক্তিগত জীবন সবসময়ই সাংবাদিকদের আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে থাকে। জয়া ১৯৭৩ সালে বলিউডের অন্যতম সেরা অভিনেতা অমিতাভ বচ্চন-এর সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। তাদের সংসারে রয়েছে দুই সন্তান, শ্বেতা নন্দাঅভিষেক বচ্চন, যারা উভয়েই নিজেদের ক্ষেত্রে সফল। বচ্চন পরিবার প্রায়শই বিভিন্ন সামাজিক ও পারিবারিক অনুষ্ঠানে একসাথে উপস্থিত থাকে।

বিয়ে এবং পরিবার

জয়া ও অমিতাভ বচ্চনের বিয়ে ছিল একটি শুভ উপলক্ষ যেমনটি আজও মনে রাখা হয়। এই বিয়ে ছিল বলিউডের জনপ্রিয় এক প্রণয়কাহিনী। যদিও বচ্চন পরিবার সর্বদা মিডিয়ার চোখে থাকে, তারা নিজেদের ব্যক্তিগত জীবনে একটি দৃঢ় এবং সমর্থ পরিবার হিসেবে পরিচিত।

বচ্চন পরিবার নিয়মিত বিভিন্ন অর্জন ও পুরস্কারের মাধ্যমে নিজেদের অবস্থান নির্ধারণ করে। শ্বেতা ও অভিষেক তাদের মা-বাবার মতোই সফল, যেখানে অভিষেক বচ্চন একজন স্বনামধন্য অভিনেতা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত এবং শ্বেতা একজন সফল লেখক।

আরও পড়ুনঃ  অপু বিশ্বাস

শ্বেতা ও অভিষেকের জীবন

শ্বেতা নন্দা একজন সফল লেখক ও টেলিভিশন ব্যক্তিত্ব, যিনি তার বই “Paradise Towers” এর মাধ্যমে আরও বেশি পরিচিতি পান। অভিষেক বচ্চন, অন্যদিকে, সফলতা অর্জন করেছেন একাধিক চমৎকার চলচ্চিত্রের মাধ্যমে। তাদের সংসার জীবনেও বিশেষ সমৃদ্ধি ভর করেছে, যেখানে শ্বেতা বিবাহিত ব্যবসায়ী নিকিল নন্দার সঙ্গে এবং অভিষেক বিবাহিত বলিউড ডিভা ঐশ্বর্য রাই-এর সঙ্গে।

বচ্চন পরিবার প্রায়শই বিভিন্ন উল্লেখযোগ্য সামাজিক ও পারিবারিক অনুষ্ঠানে একসাথে উপস্থিত থাকে। যেমন, অনন্ত আম্বানি ও রাধিকা মার্চেন্টের বিবাহ অনুষ্ঠানে বচ্চন পরিবার ছিল একটি প্রধান আকর্ষণ। আড়ম্বরপূর্ণ এই অনুষ্ঠানে জয়া ও অমিতাভ বচ্চনের উপস্থিতি সকলের দৃষ্টি আকর্ষণ করে।

Jaya Bachchan-एर करियर का ब्रेक और टेल्बलों

১৯৮১ সালে ‘সিলস্লা’ চলচ্চিত্রের পর, জয়া বচ্চনের দীর্ঘ সময়ের জন্য চলচ্চিত্তা کیرিয়র বন্ধ ছিল। এই বিরতির কারণে তার অভিনয় জীবনের গতি কমে যায়। পরিবার এবং অন্যান্য ব্যক্তিগত কারণে তিনি চলচ্চিত্র থেকে দূরে সরে যান।

যদিও এই সময়ে তার চলচ্চিত্তা کیرিয়র বন্ধ ছিল, জয়া বচ্চন একান্ত পারিবারিক জীবনে মনোনিবেশ করেছিলেন। তিনি স্বামী অমিতাভ বচ্চন এবং সন্তানদের সঙ্গে সময় কাটিয়ে গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত তৈরি করেছিলেন। এর ফলে, তার প্রত্যাবর্তন নিয়ে আরও প্রত্যাশার সৃষ্টি হয়।

অবশেষে, ১৯৯৮ সালে তিনি ‘হাজার চৌরাশি কি মা’ চলচ্চিত্রের মাধ্যমে প্রত্যাবর্তন করেন। এই প্রীতিকর প্রত্যাবর্তন তার অভিনয় দক্ষতার প্রতি শ্রোতাদের আগ্রহ পুনরায় উজ্জীবিত করে। তার এই সিনেমা সমালোচকদের প্রশংসা পায় এবং চলচ্চিত্তা کیرিয়র-এ নতুন দিগন্ত খুলে দেয়।

১৯৯৮-এর পর থেকে জয়া বচ্চনের অনেক উল্লেখযোগ্য সিনেমায় অভিনয় করেছেন। ‘ফিজা’ এবং ‘কাভি খুশি কাভি গম’-এ তার অভিনয় তার দক্ষতার সাক্ষ্য দিয়ে যায়। প্রত্যাবর্তনের পরের এই সময় তার চলচ্চিত্তা کیرিয়র-কে আবার নতুন উচ্ছ্বাস দেয়।

এই দীর্ঘ বিরতির পরেও, জয়া বচ্চনের প্রত্যাবর্তন প্রমাণ করে যে প্রতিভা এবং কঠোর পরিশ্রমের কোনো বিকল্প নেই। তাই, তার ঐতিহাসিক চলচ্চিত্তা کیرিয়র একটি নতুন মাত্রায় উন্নীত হয়।

राajnैতিক জীবन

জয়া বচ্চন শুধুমাত্র চলচ্চিত্রের খ্যাতিমান অভিনেত্রী নন, তিনি রাজনীতিতেও সমানভাবে সক্রিয়। সমাজবাদী পার্টির সদস্য হিসেবে তিনি রাজনীতিতে নিজের পরিচিতি তৈরি করেছেন। ২০০৪ সালে তিনি রাজ্যসভার সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হন এবং পরবর্তীতে আরও চারবার এই পদে বিজয়ী হয়েছেন।

সমাজবাদী পার্টির সদস্য

২০০৪ সালে জয়া বচ্চন সমাজবাদী পার্টির সাথে তার রাজনৈতিক জীবন শুরু করেন। সমাজসেবামূলক কার্যকলাপ এবং সামাজিক উন্নয়নের প্রচেষ্টায় তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন।

আরও পড়ুনঃ  সোনাক্ষী সিনহা

রাজ্যসভার সদস্য হিসেবে অবদান

জয়া বচ্চন পাঁচবার রাজ্যসভার সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন, যা তার দক্ষ নেতৃত্ব এবং জনপ্রিয়তার প্রমাণ। তিনি শিক্ষা, স্বাস্থ্য এবং সংস্কৃতি ক্ষেত্রে বিভিন্ন বিষয়ে কথা বলেছেন এবং আইন প্রণয়ন প্রক্রিয়ায় সক্রিয় ভূমিকা পালন করেছেন।

বিতর্ক ও সামালোचনা

জয়া বচ্চনের দীর্ঘ ক্যারিয়ারে বিতর্কসামালোচনা বারংবার এসেছে। ২০০৮ সালে ‘দ্রোনা’ সিনেমার প্রারম্ভিক অনুষ্ঠানে তাঁর বক্তব্যে মহারাষ্ট্রের প্রতিনিধিত্ব করার জন্য তিনি অনেক সমালোচনার সম্মুখীন হয়েছেন। বিতর্কের সৃষ্টি হওয়ার কারণ, তাঁর মন্তব্যগুলি ভুলভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছিল, যা বেশ কয়েকটি রাজনৈতিক গোষ্ঠীর বক্তব্যের বিরোধী ছিল।

দ্রোনা সিনেমার ঘটনার প্রভাব

‘দ্রোনা’ সিনেমার প্রারম্ভিক অনুষ্ঠানে জয়া বচ্চনের বক্তব্যের ফলশ্রুতিতে প্রচুর বিতর্ক তৈরি হয়েছিল। তাঁর বার্তাকে অনেকেই আক্রমণাত্মক ভাবছিলেন, তাই ব্যাপক সামালোচনা হয়। তবে, এই ঘটনা তাঁর কর্মজীবনের উপর খুব বেশি ক্ষতিকারক প্রভাব ফেলে নি। বরং, তিনি এটিকে সামনে রেখে এগিয়ে গেছেন ও তার সফল ক্যারিয়ার বজায় রেখেছেন।

राजन বক্তব্য ও প্রতিক্রিয়া

রাজনৈতিক মহলেও জয়া বচ্চনের কিছু বক্তব্য এবং প্রতিক্রিয়া বিতর্কের কারণ হয়েছে। তবু, তিনি তাঁর অবস্থান দৃঢ় রেখেছেন ও বিভিন্ন বিতর্কে সামালোচনা সহ্য করেও এগিয়ে গেছেন। রাজ্যসভা সদস্য হিসেবে তিনি পাঁচবার নির্বাচিত হয়েছেন এবং রাজনীতিতে তাঁর অবদান স্বীকৃত হয়েছে। বিতর্ক এবং সামালোচনার মধ্যে দিয়ে তিনি শক্তিশালী নেত্রী হিসেবে প্রমাণ করেছেন নিজেকে।

সমাজ ও দাতব्य কর্ম

জয়া বচ্চনের সমাজ সেবা এবং দাতব্য কার্য কার্যকলাপের মধ্যে তাঁর প্রভাবশালী জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ জুড়ে আছে। কোম্পানি, চলচ্চিত্তা এবং রাজনীতিক জীবনের পাশাপাশি, জয়া বচ্চনের সমাজসেবা জীবনের অভিজ্ঞতা এবং দাতব্য কর্মকাণ্ড তার গুণ এবং মানসিকতার পরিচায়ক।

সমাজসেবা জীবনের অভিজ্ঞতা

জয়া বচ্চন বিগত বহু বছর ধরে বিভিন্ন সমাজসেবা সঙ্গে যুক্ত আছেন। রাজ্যসভায় সদস্য হিসেবে যোগ দেওয়ার পর থেকে, তিনি সমাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রের উন্নয়নের জন্য কাজ করেছেন। তিনি সমাজের অবহেলিত অংশের মানুষদের প্রয়োজন এবং অধিকার নিয়ে সব সময় সচেতন। তার এই অনন্য দৃষ্টিভঙ্গি তাকে রাজনীতিতেও প্রসিদ্ধ করেছে।

তাঁর সামাজিক কর্মকাণ্ড

জয়া বচ্চনের দাতব্য কার্য এবং সমাজসেবা কর্মগুলিতে বিশেষ অবদান রয়েছে। সমাজের সুবিধাবঞ্চিত মানুষের জন্যে শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা এবং নারীর অধিকার নিয়ে কাজ করে তিনি নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। তার এই প্রচেষ্টা সমাজে একটি উজ্জ্বল স্থায়ী পরিবর্তন আনতে সাহায্য করেছে।

ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রীতে যুক্ত থাকার সময়ও, জয়া বচ্চন মানবতার সেবায় সাপ্তাহিক ভিত্তিতে এবং দীর্ঘমেয়াদী প্রকল্পের মাধ্যমে কাজ করে গেছেন। এই সব কার্যকলাপ তার সামাজিক দৃষ্টি এবং দাতব্য কার্যে তার অববহানকে সুশ্রী করেছেন।

এ ধরনের আরো আর্টিকেল

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button