পুরান ঢাকা

বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার এক অংশ, পুরান ঢাকা, যা তার ঐতিহ্যবাহী নকশা, সংস্কৃতি এবং মুঘল স্থাপত্যের জন্য পরিচিত। বর্তমান ভৌগোলিক স্থানাঙ্ক ২৩°৭০′৬৯″ উত্তর এবং ৯০°৪০′৯৪″ পূর্ব এ অবস্থিত পুরান ঢাকা, তার ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক পরিমণ্ডলে বাংলাদেশের অন্যান্য অঞ্চল থেকে স্বতন্ত্র। পুরান ঢাকার তথ্য অনুযায়ী, এটি প্রথম ১৬০৮ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় এবং ১৬১০ সালে মুঘল সম্রাট জাহাঙ্গীরের অধীনে রাজধানী হিসেবে ঘোষিত হয়।

পুরান ঢাকা ৮টি মেট্রোপলিটন এলাকায় বিভক্ত, যেমন হাজারীবাগ, লালবাগ, বংশাল, কোতয়ালি, ওয়ারী, সুত্রাপুর, এবং গেন্ডারিয়া। এখানে প্রচলিত হাত বিছানো ঐতিহ্যবাহী রিকশা সবসময় চালু থাকে। পুরান ঢাকায় ঘুরে দেখা পর্যটকদের জন্যে বেশ আকর্ষণীয়, কারণ এর অসাধারণ সাংস্কৃতিক, ঐতিহাসিক এবং বাণিজ্যিক গুরুত্ব। ঢাকার ঐতিহ্য এবং পুরান ঢাকার তথ্য যা সবসময়ই পর্যটকদের মাতায় দারুণ প্রভাব ফেলে।

Contents show

পুরান ঢাকার ইতিহাস ও ঐতিহ্য

পুরান ঢাকা শহরের এক সমৃদ্ধ ইতিহাস ও ঐতিহ্যের কেন্দ্রবিন্দু, যা ঢাকার ইতিহাসের মূল ভিত্তি গড়ে তুলেছে। মুঘল আমলের ঢাকা, বিশেষ করে ১৬১০ সালে যখন ঢাকাকে জাহাঙ্গীরনগর নামে প্রথম রাজধানী স্থাপন করা হয়, সেই সময় থেকে পুরান ঢাকার সংস্কৃতি প্রাণময় হয়ে উঠে।

পুরান ঢাকার প্রতিষ্ঠা এবং ইতিহাস

প্রথম মুঘল পদচিহ্ন দেখা যায় ১৬০৮ সালে। সুভেদার ইসলাম খান চিশতি ১৬১০ সালে ঢাকাকে নামকরণ করেন জাহাঙ্গীরনগর, যা সম্রাট জাহাঙ্গীরের সম্মানে একটি বড় প্রচলন। এরপরে মুঘল আমলের ঢাকা প্রাণবন্ত হয়ে ওঠে এবং স্থাপত্যের অভূতপূর্ব নিদর্শনসমূহ গড়ে তুলেছিল।

ঐতিহাসিক স্থাপনা এবং তাদের গুরুত্ব

পুরান ঢাকার ঐতিহাসিক স্থাপনাগুলো একটি বিশেষ গুরুত্ব বহন করে। এখানে রয়েছে লালবাগ কেল্লা, আহসান মঞ্জিল, এবং হোসেনি দালান। লালবাগ কেল্লা ১৬৭৮ সালে প্রিন্স আজম শাহ দ্বারা শুরু করা হয়। ঢাকেশ্বরী মন্দির, যা প্রায় ৮০০ বছরের পুরোনো, বাদশাহ বল্লাল সেন দ্বারা নির্মিত হয়। প্রাচীন অঞ্চলের সংখ্যা অনেক হলেও, কেবল কিছু উল্লেখযোগ্য স্থান এখানে পর্যালোচনাযোগ্য।

আরও পড়ুনঃ  কুষ্টিয়া জেলা

সংস্কৃতির মেলবন্ধন

পুরান ঢাকার সংস্কৃতি বিভিন্ন মেলবন্ধনে সমৃদ্ধ। এখানে শাঁখারিবাজার এক ঐতিহ্যপূর্ণ এলাকা যে চারশো বছরের ইতিহাস ধারণ করে। পহেলা বৈশাখ, দোলযাত্রার মতো উৎসব পুরান ঢাকার সংস্কৃতি জীবন্ত রাখে। পুরান ঢাকার সংস্কৃতির ঐতিহ্য অবিচ্ছেদ্য অংশ হিসেবে তার জনসাধারণ এই সমস্ত উৎসব গুলো পালন করে থাকে। মুঘল আমলের ঢাকা এই সংস্কৃতির একটি বিরাট অংশ ধারণ করে রাখে এবং এক অনন্য প্রেক্ষাপট সৃষ্টি করে।

পুরান ঢাকার প্রধান পর্যটন স্থান

পুরান ঢাকা তার সমৃদ্ধ ইতিহাস এবং বিশাল সংস্কৃতির কারণে পর্যটকদের মধ্যে অত্যন্ত জনপ্রিয়। এখানে অনেক চমৎকার স্থান রয়েছে যা ভ্রমণকারীদের মুগ্ধ করে রাখে। এই অংশে আমরা পুরান ঢাকার কিছু বিশেষ জনপ্রিয় পর্যটন স্থানের ওপর আলোকপাত করব।

লালবাগ কেল্লা

লালবাগ কেল্লার ইতিহাস বলতে গেলে, এটির নির্মাণ শুরু হয়েছিল ১৬৭৮ সালে মুঘল আমলে। এটি একটি অপূর্ব মুঘল স্থাপত্যশৈলীতে নির্মিত দুর্গ যা পুরান ঢাকায় দর্শনীয় স্থান হিসেবে বিখ্যাত। এই দুর্গটি ভ্রমণের পর, পর্যটকরা স্থানীয় কাহিনী এবং ইতিহাসে গভীরভাবে মগ্ন হতে পারেন।

মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিসৌধ

বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময়কার শৌর্য এবং বীরত্বকে সমুন্নত রাখতে ঢাকার সাভারে নির্মিত হয় মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিসৌধ। এই স্মৃতিসৌধ পর্যটকদের মাঝে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ইতিহাসকে আরও ঘনিষ্ঠভাবে তুলে ধরে। পর্যটকরা এখানে আসেন শহীদদের প্রতি সম্মান জানাতে এবং জাতীয় আবেগ অনুভব করতে।

জোড়া শিং হজরত শাহ আলী

পুরান ঢাকার অন্যতম পবিত্র স্থান জোড়া শিং হজরত শাহ আলী পীরের মাজার। এটি স্থানীয় ও পর্যটকদের জন্য একটি বিশেষ তীর্থস্থান। এখানকার স্থাপত্য এবং পবিত্রতা পর্যটকদের আকর্ষণ করে রাখে, যেখানে তাঁরা প্রার্থনা এবং ধ্যানের মাধ্যমে তাদের মনকে শান্তি দিতে পারেন।

পুরান ঢাকায় দর্শনীয় স্থানগুলির মধ্যে আরও রয়েছে আহসান মঞ্জিল, ধাকেশ্বরী মন্দির, এবং সদরঘাট। প্রতিটি স্থানের নিজস্ব ঐতিহ্য এবং ইতিহাস, যা ঢাকার ঐতিহাসিক গতিবিধিকে আরও সমৃদ্ধ করেছে। যে কোন পর্যটক পুরান ঢাকায় এসব স্থানে এলে একটুখানি অতীতের স্বাদের সাথে একটি ঝলক গত দিনের ঢাকাকে অনুভব করেন।

স্বাদ ও খাবারের উজ্জ্বলতা

পুরান ঢাকার খাবার সমগ্র বাংলাদেশের মধ্যে বিশিষ্ট এবং প্রায়শই ঐতিহ্যবাহী খাবারের মূল রাজধানী হিসেবে পরিচিত। এখানকার প্রতিটি খাদ্যদ্রব্যে রয়েছে বহু বছরের ঐতিহ্য এবং বিশেষ প্রস্তুতির পদ্ধতি।

বিখ্যাত খাবারগুলো

পুরান ঢাকায় বিখ্যাত খাবারের মধ্যে অন্যতম হচ্ছে বকরখানি। এটির প্রতি পিস ৫ টাকা থেকে শুরু করে মোট মূল্য ১৩০-২০০ টাকার মধ্যেই পাওয়া যায়। পনিরের সমুচা এখানে ১০-১৫ টাকা এবং মুড়ি ভর্তা ১০-২০ টাকার মধ্যে পাওয়া যায়। পুরান ঢাকার বিরিয়ানি ঢাকার অন্যান্য বিরিয়ানির তুলনায় সাশ্রয়ী মূল্য এবং উদ্ভাসিত স্বাদের জন্য খ্যাত।

খাবারের ঐতিহ্য ও প্রস্তুতির পদ্ধতি

বকরখানির একটি ৩০০ বছরেরও বেশি পুরানো ঐতিহ্য রয়েছে, যা বিশেষ মশলা এবং দেশের নিজস্ব প্রস্তুতি পদ্ধতির মাধ্যমে তৈরি করা হয়। পুরান ঢাকার বিরিয়ানি বিশেষভাবে হাজগন্ধ, জাফরান, এবং বিভিন্ন মসলার সমন্বয়ে মনোমুগ্ধকর গন্ধ প্রদান করে। এই অঞ্চলের প্রতিটি খাবারের মধ্যে রয়েছে গভীর ঐতিহ্য এবং প্রস্তুতির পদ্ধতি যা তাদের বিশেষ করে তোলে।

আরও পড়ুনঃ  রামপুর: একটি পরিচিতি

স্থানীয় রেস্তোরাঁর তালিকা

পুরান ঢাকার রেস্তোরাঁ গুলোতেও এ অঞ্চলের খাবারের আসল স্বাদ পাওয়া যায়। প্রধান রেস্তোরাঁগুলো হচ্ছে বিউটি বোর্ডিং এবং প্রসিদ্ধ নান্না বিরিয়ানি, যেগুলি তাদের অনন্য খাবারের জন্য সারা দেশে সুপরিচিত। পুরান ঢাকার রেস্তোরাঁ গুলোতে মাটির ধোয়া কাচ্চি বিরিয়ানি, মুরগির কোর্মা এবং বর্ফি মিষ্টির মতো ঐতিহ্যবাহী খাবার পাওয়া যায়।

পুরান ঢাকার খাবারের জনপ্রিয়তা জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক পর্যটকদের আকৃষ্ট করে, ফলে এটি খাদ্যসংস্কৃতির একটি কেন্দ্রীয় অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছে। ঐতিহ্যবাহী খাবার এবং পুরান ঢাকার রেস্তোরাঁ গুলো একত্রে এই অঞ্চলকে খাদ্যপ্রেমীদের জন্য স্বর্গীয় স্থান হিসেবে চিনিয়ে দেয়।

পুরান ঢাকার সংস্কৃতি ও উৎসব

পুরান ঢাকার সংস্কৃতি এবং উৎসবগুলি তার অবিচ্ছেদ্য অংশ। পুরান ঢাকার উৎসব গুলিতে স্থানীয় এবং বাঙালি সংস্কৃতির বিশাল প্রভাব রয়েছে। উল্লেখযোগ্যভাবে, পুরান ঢাকার সাকরাইন উৎসবের সময় আতশবাজি এবং রঙিন ফানুশ উড়ানো এক অপূর্ব দৃশ্য। এটি প্রতিবছর ১৪/১৫ জানুয়ারি বাংলাদেশের বাঙালি মুসলমানদের পৌষসংক্রান্তি উদযাপন হিসাবে পরিচিত।

দোলযাত্রা ও পহেলা বৈশাখ

পুরান ঢাকার দোলযাত্রা এবং পহেলা বৈশাখ উদযাপন অসাধারণ উৎসাহ ও উদ্দীপনার সাথে পালন করা হয়। পহেলা বৈশাখ হলো বাঙালি নববর্ষের উদযাপন, যা প্রকৃতিনির্ভর একটি অন্যতম বড় উৎসব। প্রায় প্রতিটি পরিবার এবং স্থানীয়রা এই দিনটি রঙের খেলা, মিষ্টি, এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান সহ উৎসবমুখর করে তোলে।

মুসলিম ঐতিহ্য এবং উৎসবগুলি

পুরান ঢাকার মুসলিম ঐতিহ্যের মধ্যে একাধিক গুরুত্বপূর্ণ উৎসব আছে। উদাহরণস্বরূপ, ঈদ-ই-মিলাদ-উন-নবী অন্যতম বৃহত্তম উৎসব যা এখানে পালিত হয়। ঐতিহাসিক গৃহে এই উৎসবে ১৫০-২০০ জন মানুষের অংশগ্রহণ থাকে। এছাড়াও, রমজান মাসে প্রতিদিনই ইফতারের আয়োজন করা হয় যা ৭০-৮০ জন মানুষের জন্য প্রস্তুত করা হয়। এই ধরণের উৎসবগুলির মাধ্যমে সাংস্কৃতিক একতার সাক্ষ্য পাওয়া যায়।

সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও প্রদর্শনী

পুরান ঢাকায় বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং প্রদর্শনীর ব্যবস্থা করা হয় যা স্থানীয় শিল্প ও সঙ্গীতের উন্নয়নে সহায়ক। পুরান ঢাকার উৎসবের সময়, বিভিন্ন প্রদর্শনী এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এমনভাবে আয়োজিত হয় যাতে স্থানীয় বাসিন্দারা এবং পর্যটকরা একসাথে উপভোগ করতে পারেন। এখানে পুরান ঢাকার ইতিহাস এবং ঐতিহ্য সম্পর্কে জানার জন্য বিভিন্ন সাহিত্যিক কার্যক্রম এবং সাংস্কৃতিক মেলাগুলিরও আয়োজন করা হয়।

পুরান ঢাকার সঙ্গীত ও নৃত্য

পুরান ঢাকা তার বৈচিত্র্যময় সঙ্গীত ও নৃত্য প্রথার জন্য খ্যাত। এখানকার সঙ্গীতের ধরন মূলত ফোক, ক্লাসিকাল ও লোকগীতি নির্ভর। স্থানীয় উৎসব ও অনুষ্ঠানগুলিতে এই ঐতিহ্যের প্রমাণ দেখা যায়, যা পুরান ঢাকার সঙ্গীত ও ফোক মিউজিকের প্রতি অন্তঃস্থলীয় ভালোবাসার প্রতিফলন। বিভিন্ন যোগ্য নৃত্যশিল্পী ও দল, যারা বাংলাদেশী ডান্সকে সমৃদ্ধ করেছে, এদের আধুনিক এবং ঐতিহ্যবাহী নৃত্যের মেলবন্ধন জনপ্রিয় করে তুলেছে।

আরও পড়ুনঃ  কুমিল্লা সেনানিবাস

স্থানীয় সঙ্গীতের ধরন

পুরান ঢাকার সঙ্গীতের ধরন অত্যন্ত বৈচিত্র্যময়। এখানকার প্রধান সঙ্গীতের ধরনগুলির মধ্যে অন্যতম ফোক মিউজিক, যা বিখ্যাত বাউল গান, জারিগান, ও মুর্শিদাবাদি গানের মাধ্যমে প্রকাশিত হয়। এ ছাড়াও ক্লাসিক্যাল সঙ্গীত, বিশেষ করে রাগভিত্তিক গান, এখানে জনপ্রিয়। স্থানীয় বংশীবাদক এবং সারিন্দাবাদকরা তাদের দুর্দান্ত দক্ষতা প্রদর্শনে পুরান ঢাকাকে একটি সঙ্গীতময় পরিবেশে রূপান্তরিত করেছেন।

জনপ্রিয় নৃত্যশিল্পী এবং দলের পরিচয়

পুরান ঢাকার সাংস্কৃতিক পরিবেশে অনেক জনপ্রিয় নৃত্যশিল্পী এবং দল প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। নৃত্যশিল্পী মৌসুমি, এবং বিভিন্ন দল যেমন ‘শাস্ত্রীয় নৃত্যকলা কেন্দ্র’ বাংলাদেশী ডান্সকে আন্তর্জাতিক মঞ্চে পরিচিত করেছে। এছাড়াও, ঐতিহাসিক উৎসব ‘সাকরাইন’ যেখানে সাংগীতিক ও নৃত্যশিল্পীদের দ্বারা সমন্বিত বিশেষ প্রদর্শনী হয়, জাঁকজমকের সাথে পালন করা হয়। এই উৎসবে স্থানীয়রা পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে সঙ্গীত ও নৃত্যের সাথে অংশগ্রহণ করে, যা তরুণ এবং বৃদ্ধ উভয়ের মনোরঞ্জনে বিশাল ভূমিকা রাখে।

FAQ

পুরান ঢাকা কোথায় অবস্থিত?

পুরান ঢাকা বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার একটি অংশ। এর ভৌগোলিক স্থানাঙ্ক হলো ২৩°৪২′২৫″ উত্তর ৯০°২৪′৩৪″ পূর্ব।

পুরান ঢাকার ইতিহাস কী?

পুরান ঢাকা প্রথম মুঘল সাম্রাজ্যের অধীনে ১৬১০ সালে রাজধানী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়। মুঘল আমলে এই অঞ্চলটি বহু স্থাপত্যিক নিদর্শন সমৃদ্ধ হয়ে ওঠে।

পুরান ঢাকার বিখ্যাত ঐতিহাসিক স্থাপনাগুলো কী কী?

পুরান ঢাকায় লালবাগ কেল্লা, আহসান মঞ্জিল এবং মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিসৌধসহ আরও অনেক ঐতিহাসিক স্থাপনা রয়েছে।

পুরান ঢাকায় কোন কোন উৎসব পালন করা হয়?

পুরান ঢাকায় পহেলা বৈশাখ, দোলযাত্রা এবং মুসলিম ঐতিহ্যের বিভিন্ন উৎসব উদযাপিত হয়। এই অনুষ্ঠানের মাধ্যমে স্থানীয়রা তাদের সংস্কৃতিকে সংরক্ষণ করে থাকে।

লালবাগ কেল্লার ইতিহাস কী?

লালবাগ কেল্লা মুঘল শাসনামলের একটি বৃহৎ দুর্গ, যা আজও পর্যটকদের সবচেয়ে আকর্ষণীয় স্থানগুলোর মধ্যে একটি।

মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিসৌধ কীভাবে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ইতিহাসকে স্মরণ করায়?

মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিসৌধ বাংলাদেশের স্বাধীনতার ইতিহাস ও শহীদদের সম্মানে নির্মিত একটি বৈশিষ্ট্যপূর্ণ স্মৃতি চিহ্ন।

পুরান ঢাকায় সবচেয়ে জনপ্রিয় খাবার কী কী?

পুরান ঢাকায় সবচেয়ে জনপ্রিয় খাবারের মধ্যে রয়েছে বকরখানি, হাজির বিরিয়ানি, খাসির কোরমা এবং বর্ফি মিষ্টি।

পুরান ঢাকার কোন রেস্তোরাঁগুলো বিখ্যাত?

পুরান ঢাকার বিউটি বোর্ডিং এবং নান্না বিরিয়ানি বিশেষভাবে পরিচিত রেস্তোরাঁ।

পুরান ঢাকায় কোন কোন সঙ্গীতের ধরন জনপ্রিয়?

পুরান ঢাকায় ফোক মিউজিক, ক্লাসিকাল এবং লোকগীতির ধরনগুলো বিশেষভাবে জনপ্রিয়।

সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানগুলো কী কী?

পুরান ঢাকায় বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও প্রদর্শনীর মাধ্যমে স্থানীয় শিল্প ও সঙ্গীতের উন্নয়ন ঘটে।

পুরান ঢাকার জনপ্রিয় নৃত্যশিল্পীদের পরিচয় কী?

পুরান ঢাকায় বিভিন্ন জনপ্রিয় নৃত্যশিল্পী এবং নৃত্যদল রয়েছে যারা বাংলাদেশের বিভিন্ন ধরনের নাচ উপস্থাপন করে থাকেন।

এ ধরনের আরো আর্টিকেল

Back to top button