পক্স হলে করণীয় কি?

চিকেনপক্স হলে মানুষের মধ্যে প্রচুর অস্বস্তি ও চুলকানির সৃষ্টি হয়, যা সহ্য করা বেশ কঠিন। দেখা গেছে, চিকেন পক্সে আক্রান্ত হতে পারে যেকোনো বয়সের ব্যক্তি, বিশেষ করে বসন্তকালে এই রোগের প্রাদুর্ভাব বেশি হয়। এ সময়ে পক্সের যত্ন নিয়ম মেনে চলা এবং উপযুক্ত চিকেনপক্স চিকিৎসা গ্রহণ করা অতিব জরুরী।

এক্ষেত্রে, রোগীর শারীরিক সাফাই বজায় রাখা, পর্যাপ্ত বিশ্রাম নেওয়া, এবং আক্রান্ত অংশে ক্যালামাইন লোশন ব্যবহার করা জরুরি। রোগীকে রোগ থেকে সুস্থ হতে উচ্চ ক্যালোরি ও ভিটামিনসমৃদ্ধ খাদ্যাভ্যাস অবলম্বন করতে হবে। চিকেনপক্স প্রতিরোধের জন্য সঠিক টিকা গ্রহণ ও সাবধানতা অবলম্বন করাও প্রয়োজন। আর যে কোনো অস্বাভাবিক লক্ষণের অবস্থায় বা জটিলতা দেখা দিলে অবিলম্বে চিকিৎসকের সাথে পরামর্শ করা উচিত।

Contents show

চিকেনপক্স সম্পর্কে মৌলিক ধারণা

বাংলাদেশে চিকেনপক্স বা জলবসন্ত একটি পরিচিত রোগ, যা ছোট বাচ্চাদের মধ্যে বেশি দেখা যায়। এটি ভাইরাসজনিত একটি সংক্রামক রোগ, যা সাধারণত আক্রান্ত ব্যক্তির শরীরের ফোসকা এবং চুলকানি এর সাথে সাথে জ্বর ও শরীর ব্যথার জন্য পরিচিত।

চিকেনপক্স কি?

চিকেনপক্স হল ভেরিসেলা জোস্টার ভাইরাসের কারণে হয়ে থাকে, যা বায়ুবাহিত ফোঁটা এবং সরাসরি যোগাযোগের মাধ্যমে ছড়ায়। জলবসন্তের প্রভাব মূলত শারীরিক লক্ষণগুলোতে প্রকাশ পায়।

এর লক্ষণ এবং উপসর্গ

চিকেনপক্স লক্ষণ হিসেবে ফোসকা পড়া, চুলকানি, জ্বর এবং শরীর ব্যথা অন্যতম। এগুলি সাধারণত ১৪-১৬ দিনের ইনকিউবেশন পিরিয়ডের পর দেখা দেয়। চিকেনপক্স উপসর্গ হিসেবে সর্দি, কাশি এবং ক্লান্তি প্রায়শই লক্ষ্য করা যায়।

এই রোগের প্রাদুর্ভাব সাধারণত গরমের সময়ে বা আবহাওয়ার পরিবর্তনে দেখা দেয়, যা রোগীর জন্য বিস্তারিত যত্ন এবং মনোযোগ অত্যাবশ্যক করে তোলে।

চিকেনপক্সের কারণগুলি

চিকেনপক্সের মূল কারণ হল ভাইরাসের সংক্রমণ, যা বাতাসে বিদ্যমান থাকে এবং সহজেই একজন থেকে অন্যজনে ছড়াতে পারে। এই সংক্রামক রোগটি বিশেষত বাচ্চাদের মধ্যে বেশি দেখা যায়, যার ফলে তাদের চিকেনপক্স ঝুঁকি বেড়ে যায়।

ভাইরাসের সংক্রমণ

চিকেনপক্স ভাইরাস বায়ুবাহিত ফোঁটায় ছড়ায় এবং সংক্রামিত ব্যক্তির ফোস্কা থেকে নির্গত দ্রব্য দ্বারা সংক্রমিত হয়। প্রায়শই, বহু ব্যক্তি এই ভাইরাসের সাথে তাদের প্রথম সাক্ষাৎ ছোট বয়সে হয়ে থাকে।

আরও পড়ুনঃ  কোমরের ডান পাশে ব্যথা কেন হয়?

উচ্চ ঝুঁকির কারণগুলি

  • বাচ্চাদের মধ্যে অধিকাংশ ক্ষেত্রে চিকেনপক্স ঝুঁকি বেশি হয় কারণ তাদের ইমিউন সিস্টেম পূর্ণ বিকাশ লাভ করেনি।
  • যারা কখনও চিকেনপক্সের টিকা গ্রহণ করেননি তাদের ঝুঁকি আরও বেড়ে যায়।
  • যেসব ব্যক্তিদের ইমিউন সিস্টেম দুর্বল, সেক্ষেত্রে চিকেনপক্সের ফলে গুরুতর সংক্রামক রোগের সৃষ্টি হতে পারে।

এই অবস্থানগুলি বুঝতে এবং সচেতন থাকতে পারলে, চিকেনপক্স সংক্রামক রোগের প্রকোপ এবং এটির প্রভাব হ্রাস করা সম্ভব।

চিকেনপক্সের চিকিৎসার ধাপ

চিকেনপক্স যত্ন যেন সঠিকভাবে পালন করা হয় তার জন্য কয়েকটি ধাপের চিকিৎসার পরামর্শ গ্রহণ করা উচিত। প্রথম ধাপে, হোম কেয়ার পদ্ধতিসমূহের মাধ্যমে রোগীর সুখ-শান্তি নিশ্চিত করা গুরুত্বপূর্ণ।

বাড়িতে যত্ন নেওয়া

  • নিয়মিতভাবে ঠান্ডা পানিতে গোসল করা এবং সুতির পোশাক পড়া জরুরি।
  • চুলকানি এড়াতে ও চিকেনপক্সের বিকাশ নিয়ন্ত্রণ করতে আলো ভেরা বা কুমারী গাছের জেল ব্যবহার করা সহায়ক।
  • চিকেনপক্সের ক্ষত থেকে ছড়িয়ে পড়া এড়ানোর জন্য নির্দেশিত মলম এবং লোশন ব্যবহার করা।
  • চিকেনপক্স উপশম করতে তেজপাতা জল ব্যবহার করাও কার্যকরী।

চিকিৎসককে কখন দেখাতে হবে

  1. উপসর্গ যদি অস্বাভাবিক বা মারাত্মক হয়, যেমন টানা জ্বর থাকা, ত্বকের উপরে গভীর ক্ষত দেখা দেওয়া, বা নিঃশ্বাস নিতে কষ্ট।
  2. প্রস্তাবিত হোম কেয়ার পদ্ধতিগুলি পালন করলেও যদি অবস্থার উন্নতি না হয়।
  3. মানসিক অস্থিরতা, বমি বা গুরুতর আক্ষেপ হলে অবিলম্বে চিকিৎসা পরামর্শ গ্রহণ করা জরুরি।

এই ধাপগুলো মেনে চলার মাধ্যমে চিকেনপক্স রোগীরা দ্রুত স্বাস্থ্যলাভ করতে পারবে এবং অযাচিত জটিলতা এড়ানো সম্ভব হবে।

বিকল্প চিকিৎসার পদ্ধতি

চিকেনপক্সের সাধারণ চিকিৎসা ছাড়াও, অনেকে ন্যাচারাল রেমিডিস্ এবং হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা ব্যবহার করে থাকেন। এই উপাদান ও চিকিৎসাগুলি উপসর্গ হ্রাস এবং চিকেনপক্স হেল্প করতে পারে।

প্রাকৃতিক উপকরণ

  • নিমপাতা প্রয়োগ: নিমপাতার পানি দিয়ে গোসল শুধুমাত্র চামড়ার জ্বালাভাব কমাতেই সাহায্য করে না, বরং ভাইরাসের বিরুদ্ধেও যুদ্ধ করে। নিমপাতার প্রাকৃতিক ন্যাচারাল রেমিডিস্ দীর্ঘ কালীন উপশম প্রদান করতে পারে।
  • মধু ও হলুদ: মধু ও হলুদের মিশ্রণ প্রদাহ কমানো ও ঘা শুকানোর ক্ষেত্রে কার্যকর। এই মিশ্রণ ত্বকের উপর সরাসরি লাগানো হয়ে থাকে।

হোমিওপ্যাথির ব্যবহার

হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা এমন এক পদ্ধতি যা ক্ষুদ্র মাত্রায় ঔষধ প্রয়োগ করে, বিশেষ করে চিকেনপক্সের মতো ভাইরাসজনিত অবস্থায়। এর পেছনের ধারণা হলো শরীরকে নিজের চিকিৎসা করার ক্ষমতা দেওয়া। যেমন:

  • Rhus tox: এই ঔষধ প্রদাহ এবং চুলকানি কমাতে সাহায্য করে।
  • Belladonna: জ্বর এবং ত্বকের লালভাব কমানোর জন্য প্রয়োগ করা হয়।
আরও পড়ুনঃ  আঁশযুক্ত খাবার কি কি?

তবে এই ধরনের চিকিৎসা শুরু করার আগে অবশ্যই যোগ্য হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করা উচিত।

প্রতিরোধ ব্যবস্থা

চিকেনপক্স সমাজে এক সাধারণ কিন্তু রোগ প্রতিরোধের জন্য বিশেষ নজরদারি প্রয়োজন। এই রোগের আক্রান্ত হলে শারীরিক যন্ত্রণা এবং সংক্রমণের পরিমাণ অধিক বৃদ্ধি পায়, তাই চিকেনপক্স প্রতিরোধ অত্যন্ত জরুরি।

টিকা গ্রহণের গুরুত্ব

চিকেনপক্সের বিরুদ্ধে ভ্যাকসিনেশন সবচেয়ে কার্যকরী পদ্ধতি। টিকা দেওয়া হলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে এবং রোগের প্রসার রোধ হয়। শিশুকালে এই টিকাদান প্রক্রিয়াটি শুরু হয়, যা বয়ঃসন্ধিকালে পুনরায় বৃদ্ধি পায়।

সাবধানতা অবলম্বন করা

  • আক্রান্ত ব্যক্তিকে পৃথক করা উচিত।
  • নিয়মিত হাত ধোয়া, ব্যবহৃত পোশাক ও ব্যবহারিত জিনিসপত্র পরিষ্কার রাখা দরকার।
  • চুলকানিকে প্রশমনের জন্য উপযুক্ত মেডিকেশন ব্যবহার করা, যাতে ত্বকের স্থায়ী দাগ না থাকে।

এই ব্যবস্থাগুলি সঠিকভাবে মেনে চললে, সুরক্ষা পরিকল্পনা অনেক বেশি কার্যকর হতে পারে এবং চিকেনপক্সের ঝুঁকি অনেকাংশে কমিয়ে আনা সম্ভব হতে পারে।

আরামদায়ক পরিস্থিতি তৈরি করা

চিকেনপক্স মোকাবিলায় আক্রান্তের বিশ্রামত্বকের যত্ন দুইই অত্যন্ত জরুরি। ভাইরাসজনিত এই অসুখটি যত্নের সাথে ম্যানেজ করা গেলে, আক্রান্তের দুর্ভোগ অনেক কমানো সম্ভব। পুরো রোগকালীন সময়টুকুতে, সঠিক যত্ন আর বিশ্রামের পরিমাণ নির্ধারণ করে, যে কোনো আক্রান্ত ব্যক্তির জন্য আরামদায়ক পরিস্থিতি নিশ্চিত করা সম্ভব।

বিশ্রামের গুরুত্ব

চিকেনপক্স ম্যানেজমেন্টে আক্রান্তের বিশ্রাম একটি কেন্দ্রীয় বিষয়। ভাইরাসের প্রভাবের কারণে শরীরের উপর চাপ পড়ে, তাই পর্যাপ্ত ঘুম ও বিশ্রাম এই চাপ কমাতে সহায়তা করে। চিকেনপক্স আক্রান্ত ব্যক্তিকে শান্ত এবং স্বাচ্ছন্দ্যময় পরিবেশ দিতে হয় যাতে করে তিনি যথেষ্ট বিশ্রাম নিতে পারেন।

ত্বকের যত্ন

চিকেনপক্সের সময় ত্বকের যত্ন গ্রহণ করা অত্যন্ত জরুরি। যথাসম্ভব নিয়মিত বাথ নিয়ে পরিষ্কার এবং শুষ্ক রাখা উচিত। সাবান ব্যবহারের ক্ষেত্রে সতর্কতা বজায় রাখতে হবে, এবং শুকানোর সময় নরম টাওয়াল ব্যবহার করে সাবধানে শরীর মুছে নিতে হবে। ঘর্ষণ এড়িয়ে চলা উচিত যাতে ফুসকুড়ির উপর প্রভাব না পড়ে। কাপড়ের বাছাইয়ে সুতির পাতলা ফ্যাব্রিকগুলো পছন্দ করা উত্তম যা ত্বকের মাধ্যমে শ্বাস নিতে সহায়ক।

এই সব পদক্ষেপ মিলিয়ে, চিকেনপক্স আক্রান্তের সাথে পরিস্থিতির মোকাবিলায় আরো সফল হতে পারেন।

খাদ্যের প্রতি মনোযোগ

চিকেনপক্সের সময় উপযুক্ত চিকেনপক্স ডায়াট অনুসরণ করা অত্যন্ত জরুরি। সঠিক খাদ্যাভ্যাস রোগীর দ্রুত সেরে ওঠার পথ সুগম করে তোলে।

কি খাবেন এবং কি খাবেন না

  • চর্বিজাতীয় এবং তেল-মসলাযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন। এগুলি শরীরের পক্সের প্রকোপ বাড়াতে পারে।
  • পাতলা স্যুপ, পাতলা মাছের ঝোল, ডালের পানি জাতীয় ভালো খাদ্য অভ্যাস অনুসরণ করুন। এগুলি সহজপাচ্য এবং শরীরের জন্য উপকারী।
  • ভিটামিন-সমৃদ্ধ ফলের রস পান করুন, তবে লেবুর রস এড়িয়ে চলা উচিত।
আরও পড়ুনঃ  গলায় কিছু আটকে আছে মনে হয় কেন

হাইড্রেটেড থাকা

চিকেনপক্স আক্রান্ত রোগীদের জন্য পর্যাপ্ত পানি পান করা অতুলনীয় গুরুত্বপূর্ণ। এটি শরীরকে টক্সিন মুক্ত করে এবং ডিহাইড্রেশন এড়াতে সাহায্য করে।

  • দিনে অন্তত ৮-১০ গ্লাস পানি পান করুন। এটি শরীরের তাপমাত্রাকে স্বাভাবিক রাখতে ও সংক্রমণ হ্রাস করতে সহায়ক।
  • হারবাল টি এবং ফলের জুস চিকেনপক্সের ডায়েটে ভালো সংযোজন হতে পারে, যা শরীরকে আরো শক্তি দেয়।

সঠিক ডায়েট এবং পর্যাপ্ত পানি পান করার মাধ্যমে চিকেনপক্সের সাথে লড়াই অনেক সহজ ও দ্রুত সেরে উঠা সম্ভব।

চিকেনপক্সের পরবর্তী সমস্যা

চিকেনপক্সের পর সুস্থ হওয়ার প্রক্রিয়াটি বিভিন্ন ধরনের নির্ভর করে ব্যক্তির শারীরিক অবস্থা ও যত্নের উপর। দীর্ঘমেয়াদী প্রভাব তৈরি হতে পারে যদি সঠিক পদক্ষেপ না নেওয়া হয়।

দীর্ঘমেয়াদী প্রভাবগুলি

চিকেনপক্স সাধারণত একটি ভাইরাল সংক্রমণ হিসেবে পরিচিত, যা দীর্ঘমেয়াদী প্রভাব ফেলতে পারে। এই প্রভাবগুলো হতে পারে:

  • ত্বকের দাগ বা ক্ষত
  • নিউরোলজিক্যাল কমপ্লিকেশন
  • যকৃৎ বা ফুসফুসের অসুখ

পুনরুদ্ধার কিভাবে দ্রুততর করবেন

চিকেনপক্স থেকে পুনরুদ্ধারের প্রক্রিয়া গতিশীল করতে নিম্নোক্ত পদক্ষেপ গ্রহণ করা উচিত:

  1. যথাযথ চিকিৎসার পরামর্শ মেনে চলা।
  2. সঠিক পুষ্টি ও ভিটামিন সম্পূরক গ্রহণ।
  3. পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিশ্চিত করা।

এই পদক্ষেপগুলি ফলো করে চিকেনপক্স হিলিং প্রক্রিয়াকে দ্রুত ও কার্যকরী করা সম্ভব।

চিকেনপক্সের সময় মানসিক স্বাস্থ্য

চিকেনপক্স এক প্রকারের অভিজ্ঞতা যা শারীরিক উপসর্গের পাশাপাশি মানসিক চাপ ও উদ্বেগকেও বাড়ায়। একজন ব্যক্তি যখন এই রোগে আক্রান্ত হয়, তখন অস্বস্তি এবং পৃথকীকরণের অনুভূতি তাকে স্ট্রেস ম্যানেজমেন্টের চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলে, যাতে যথেষ্ট ইমোশনাল সাপোর্ট ও সঠিক তথ্যাসীমের প্রয়োজনীয়তা অপরিহার্য হয়ে ওঠে।

মানসিক চাপ এবং উদ্বেগ

চিকেনপক্স রোগের সময় মানসিক চাপ এবং উদ্বেগ কমাতে প্রত্যেকেরই উপযুক্ত তালিকা তৈরি করা দরকার – এতে কি কি বিষয়ে মন দিতে হবে এবং কিভাবে দৈনন্দিন জীবন সামলানো যাবে তা অন্তর্ভুক্ত থাকবে। ঘরোয়া পরিবেশকে আরামদায়ক করে তোলা, প্রিয় বই পড়া, বা যাপিত জীবনের স্থির অংশ যেমন মিউজিক, আর্ট বা মেডিটেশনে মন দেওয়া অতিরিক্ত স্ট্রেসকে মোকাবিলা করে। আজকাল অনলাইন পরামর্শ পরিষেবাগুলি এই সময়ে উপকারী হাতিয়ার হয়ে উঠেছে।

সমর্থন সিস্টেম গঠন

পরিবার এবং বন্ধুবান্ধবের থেকে প্রাপ্ত ইমোশনাল সাপোর্ট চিকেনপক্স মোকাবিলায় অপরিহার্য। কথোপকথন, ভিডিও কল, অথবা মেসেজ মারফত সংযোগ বজায় রাখা সাহায্য করে মানসিক চাপ হ্রাস করতে। অন্যান্য সাপোর্ট সিস্টেম হতে পারে পেশাদার কাউন্সেলিং পরিষেবা, চিকেনপক্স সারভাইভারদের তৈরি ফোরাম, এবং আত্ম-যত্নের গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশিকা। মনে রাখবেন, এই স্ট্রেস ম্যানেজমেন্ট ও উদ্বেগ কমানোর কর্মপদ্ধতিগুলি সাময়িক এবং রোগ সারার পরে এর প্রভাবও কমে যায়।

এ ধরনের আরো আর্টিকেল

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button